জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা জি এম কাদের বলেছেন, করোনা প্রতিরোধে গণটিকা কর্মসূচি বন্ধে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ঘোষণায় হতাশা ছড়িয়ে পড়েছে সাধারণ মানুষের মাঝে। তিনি বলেন, টিকা কর্মসূচিতে পিছিয়ে পড়া বাংলাদেশে গণটিকা কর্মসূচি বন্ধ নয়, আরও জোরদার করতে হবে। পাশাপাশি বিভিন্ন সোর্স থেকে টিকা আমদানিতেও সাফল্য দেখাতে হবে। গতকাল এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা বলেন।  বিবৃতিতে জি এম কাদের আরও বলেন, স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেছেন, আগামী জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারিতে ৮ কোটি মানুষকে টিকার আওতায় আনা হবে। এতে দরকার হবে ১৬ কোটি ডোজ করোনার টিকা। কিন্তু ২৩ আগস্ট-২০২১ পর্যন্ত মোট ২ কোটি ৩৭ লাখ ৪ হাজার ৮৩৭ ডোজ টিকা প্রয়োগ করা হয়েছে। এরমধ্যে প্রথম ডোজ নিয়েছেন  ১ কোটি ৬৯ লাখ ৪৮ হাজার ৬২২ জন। আর দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন ৬৭ লাখ ৫৬ হাজার ২১৫ জন। ফেব্রুয়ারির মধ্যে প্রয়োজন হবে ১৩ কোটি ৬২ লাখ ৯৫ হাজার ১৬৩ ডোজ টিকা। প্রতি মাসে গড়ে অন্তত সোয়া ২ কোটি ডোজ টিকা প্রয়োগ করতে হবে। কিন্তু স্বাস্থ্যমন্ত্রীর বক্তব্যে এই বিপুলসংখ্যক টিকা কখন, কোথা থেকে আসবে এবং কীভাবে প্রয়োগ হবে তা উল্লেখ নেই। তিনি বলেন, গণটিকা কর্মসূচিতে বিশৃঙ্খল পরিবেশ ছিল। কিন্তু প্রতিদিন লাখ লাখ সাধারণ মানুষ টিকা পেয়েছেন। তবে আমরা আশা করছি, সুশৃঙ্খল পরিবেশ নিশ্চিত করে আবারও গণটিকা কার্মসূচি চালু করতে হবে। গণটিকা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে পৃথিবী যখন জীবনযাত্রা স্বাভাবিক করে ফেলেছে, তখনো বাংলাদেশের নাম বিশে^র মধ্যে টিকা প্রয়োগে পিছিয়ে পড়া দেশের তালিকায়। দুঃখজনক সত্য হচ্ছে, এশিয়ার মধ্যেও করোনা টিকা প্রয়োগে বাংলাদেশ পিছিয়ে। তাই করোনা প্রতিরোধে গণটিকা কর্মসূচির বিকল্প নেই।

May be an image of 1 person and text that says 'এচা বাংলাদেশ বનি প্রতিদিন বুখবার আপনট নগর জীবন গণটিকা বন্ধ নয় জোরদার করুন জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ওবিরোধীদলীয় উপনেতা জি এম কাদের বলেছেন, করোনা প্রতিরোধে গণটিকা কর্মসূচি বন্ধে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ঘোষণায় হতাশা ছড়িয়ে পড়েছে সাধারণ মানুষের মাঝে। তিনি বলেন, টিকা কর্মসূচিতে পিছিয়ে পড়া বাংলাদেশে গণটিকা কর্মসূচি বন্ধ নয়, আরও জোরদার করতে হবে। পাশাপাশি বিভিন্ন সোর্স থেকে টিকা আমদানিতেও সাফল্য দেখাতে হবে। গতকাল এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা বলেন। -নিজয় প্রতিবেদক @Alahan'